আর বেশি দিন দূরে নয় আমার জন্মভূমি গোপালপুরকে সারাদেশের মানুষের পাশাপাশি সারা মুসলিম বিশ্বের মানুষ এক নামে চিনবে !
এটা সম্ভব হয়েছে একমাত্র গোপালপুরের কৃতি সন্তান শ্রদ্ধেয় বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের সাহসী উদ্যাগের কারনেই !
গোপালপুরের,ঐতিহাসিক স্থাপনা ২০১ গম্বুজ জামে মসজিদ নির্মাণ নিয়ে ফেসবুকে ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে রীতিমত তোলপাড় সৃষ্টি হবার পরেই জাতীয় দৈনিক ইনকিলাব, মানবজমিন, আমাদের সময়, সরেজমিনবার্তা, আমাদের টাঙ্গাইল সহ আরো বেশ কিছু দৈনিক গুরুত্বের সাথে এটার সংবাদ প্রকাশ করছে , আরো কিছু জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে!
পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় গনমাধ্যম বিটিভি গুরুত্বের সাথে ২ মিনিট ১৮ সেকেন্ডের প্রতিবেদন প্রকাশ করে এবং বিটিভির সংবাদ সব বেসরকারি চ্যানেলের ম্যাধ্যমে প্রচার হয়েছে ! এইটা আমাদের গোপালপুরের জন্য বড় পাওনা। খুব শীঘ্রই আরো কিছু বেসরকারি চ্যানেলে সংবাদ প্রচারের কথা রয়েছে !
সর্বশেষ 71 news tv নামক ওয়েবসাইট আমাদের গোপালপুরের ঐতিহাসিক স্থাপনা ৪ মিনিট ১৫ সেকেন্ডের প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে !
গোপালপুর বার্তার পাঠক রয়েছেন গোপালপুরের অনেক শীর্ষ রাজনীতিবিদ, শীর্ষ সাংবাদিক ও গোপালপুরের অনেক বিশিষ্ট নাগরিকবৃন্দ রয়েছেন , সকলের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে সবাই মিলে এখনি গোপালপুরকে একটি আদর্শ উপজেলা হিসেবে নজির স্থাপন করুন , আমার জন্মভূমি গোপালপুরের এখন অধিকাংশ মানুষ নিজেকে নিরাপদবোধ করছে না, অনেকে সন্ত্রাসের জনপদ হিসেবে আতংকে ভুগে থাকেন । অনেক চোর ডাকাতের অত্যাচার তো আছেই সন্ধ্যা নামার পরেই ।
গোপালপুরের শীর্ষ রাজনীতিবিদ, শীর্ষ সাংবাদিক ও বিশিষ্ট নাগরিকবৃন্দ মিলে যদি একটি নিরাপদ গোপালপুর গড়ে তুলতে পারি , তবেই আমাদের জন্য একটি সুসংবাদ আছে ! সুসংবাদটি হলো শীঘ্রই গোপালপুর হতে চলেছে বাংলাদেশের একটি অন্যতম পর্যটনের স্থান ! আশা করি সকলে মিলে এলাকার স্বার্থে চোর , ডাকাত ও সন্ত্রাসীমুক্ত করতে উদ্যাগ গ্রহন করবেন যত দ্রুত সম্ভব ।
আশা করি আমার কথাগুলো স্বাভাবিকভাবে নিয়ে গুরুত্বের সাথে গোপালপুরকে এগিয়ে নিতে সবাই একযোগে কাজ করতে শুরু করবেন, অন্যন্য এলাকা থেকে আসা পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করতে হবে এবং পরিবহণ ব্যবস্থার আরো উন্নতি করতে হবে , তাহলেই আমাদের এলাকার জন্য সুবাতাস বয়ে আনবে এতে কোন সন্দেহ নাই । আমাদের সবার মনে রাখা উচিৎ যদি একজন পর্যটক অন্য এলাকা থেকে এসে গোপালপুরে হেনস্থার শিকার হয়ে যায় , সেটা হবে গোপালপুর উপজেলার সম্ভবনাময় খাতের উপর বিশাল বড় আঘাত । তাই আগে থেকে সতর্ক থাকা উচিৎ হবে প্রশাসন সহ সকলের ।
সারাবিশ্ব থেকে পর্যটক আসলে একদিকে যেমন গোপালপুর , ঝাওয়াইল এবং দক্ষিন পাথালিয়া এলাকার মানুষের ব্যবসা বানিজ্যসহ কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাইবে তেমনি গোপালপুরের সুনাম ছড়িয়ে পরবে বিশ্বজুড়ে ।
শ্রদ্ধেয় বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম ২০১ গম্বুজ জামে মসজিদের আইটি বিভাগের কাজ ও প্রচার কাজের দায়িত্ব আমার ওপর অর্পিত করায় বিগত কয়েকমাসে অসংখ্য মানুষ ফোন করে, ম্যাসেজ পাঠিয়ে এবং ইমেইল পেয়েছি, সকলেই গোপালপুরের এসে ২০১ গম্বুজ জামে মসজিদে নামায পড়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, উক্ত মসজিদ বাগেরহাটের ষাট গম্বুজ মসজিদের জনপ্রিয়তা কে ছাড়িয়ে যাবে এটা প্রায় নিশ্চিত, এখন শুধু অপেক্ষা মসজিদ উদ্বোধনের সময়ের ।
-মোঃ রুবেল আহমেদ
প্রযুক্তি লেখক, ফ্রিল্যান্সার ও সাধারন সম্পাদক গাজীপুর জেলা ফ্রিল্যান্সার এ্যাসোসিয়েশন
২০১ গম্বুজ জামে মসজিদ নিয়ে বিটিভির প্রতিবেদন দেখুনঃ
71 news tv নামক ওয়েবসাইট আমাদের গোপালপুরের ঐতিহাসিক স্থাপনা ৪ মিনিট ১৫ সেকেন্ডের প্রতিবেদনটি দেখুন ।